উভয়ের সম্মতিতে সহবাসে ধর্ষণ বলা যাবে না : ভারতীয় হাইকোর্ট

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের মামলায় এক যুবককে বেকসুর খালাস দিয়েছেন ভারতের কলকাতা হাইকোর্ট।  মামলায় বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন, প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর সম্মতিতে সহবাস হয়েছে। এক্ষেত্রে আর যাই হোক ধর্ষণের অভিযোগ খাটে না। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।  ভারতের সংবাদমাধ্যম জি নিউজে বলা হয়, অভিযুক্তের নাম সাদ্দাম হোসেন। বাড়ি, উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক তরুণীর সঙ্গে সহবাস করেছিলেন তিনি। পরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে, তাকে আর বিয়ে করতে রাজি হননি সাদ্দাম। থানায় অভিযোগ করেন ওই তরুণী। ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করে তদন্ত নামে পুলিশ। ২০১৫ সালে সাদ্দাম হোসেনকে দোষী সাব্যস্ত করে ইসলামপুরের অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদালত। তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক। সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা।  দীর্ঘদিন ধরে মামলাটির শুনানি চলেছে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন। শেষ পর্যন্ত নিম্ন আদালতের রায় খারিজ করে দিল হাইকোর্ট।   বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ বলে, সহবাসে সম্মতি দেওয়ার সময় অভিযোগকারিনী প্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন। দুজনের সম্মতিতেই সহবাস হয়েছে। তা ছাড়া সাদ্দামের তাকে বিয়ে করার ইচ্ছাও ছিল। কিন্তু পরিবারের বাধায় তা সম্ভব হয়নি। তাই এক্ষেত্রে ধর্ষণের অভিযোগ খাটে না।

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের মামলায় এক যুবককে বেকসুর খালাস দিয়েছেন ভারতের কলকাতা হাইকোর্ট।মামলায় বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন, প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর সম্মতিতে সহবাস হয়েছে। এক্ষেত্রে আর যাই হোক ধর্ষণের অভিযোগ খাটে না। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

ভারতের সংবাদমাধ্যম জি নিউজে বলা হয়, অভিযুক্তের নাম সাদ্দাম হোসেন। বাড়ি, উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক তরুণীর সঙ্গে সহবাস করেছিলেন তিনি। পরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে, তাকে আর বিয়ে করতে রাজি হননি সাদ্দাম। থানায় অভিযোগ করেন ওই তরুণী। ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করে তদন্ত নামে পুলিশ। ২০১৫ সালে সাদ্দাম হোসেনকে দোষী সাব্যস্ত করে ইসলামপুরের অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদালত। তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক। সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা।

দীর্ঘদিন ধরে মামলাটির শুনানি চলেছে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন। শেষ পর্যন্ত নিম্ন আদালতের রায় খারিজ করে দিল হাইকোর্ট। 

বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ বলে, সহবাসে সম্মতি দেওয়ার সময় অভিযোগকারিনী প্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন। দুজনের সম্মতিতেই সহবাস হয়েছে। তা ছাড়া সাদ্দামের তাকে বিয়ে করার ইচ্ছাও ছিল। কিন্তু পরিবারের বাধায় তা সম্ভব হয়নি। তাই এক্ষেত্রে ধর্ষণের অভিযোগ খাটে না।

0 মন্তব্যসমূহ

-------- আমাদের সকল পোস্ট বা নিউজ বাংলাদেশের বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা থেকে নেয়া - প্রতিটি পোস্টের ক্রেডিট সেই পোস্টের শেষ ভাগে দেয়া আছে।